পরিবেশ প্রকৌশলীর খারাপ (গরীব) ক্যামেরার হিজিবিজি
১। গত ২৪ জানুয়ারী ইপিজেডে গিয়েছিলাম। মনে আছে সেই লেখাপড়া মার্কা পোস্টটা?
-- সেদিনই এই ছবি তোলা, ওখানকার পাওয়ার স্টেশনের ছাদ থেকে। বেশি জানতে
ইচ্ছা করলে গুগল ম্যাপকে 23.947858, 90.275323 লিখে সার্চ দেন।
২। ঐ একই জায়গা থেকে ইপিজেডের দিকে শট। আমাদের বাহন জলপাই বাসটাও দেখি ছবিতে আছে।
৩। অনলাইনে রকমারী ডট কম থেকে প্রথম (এবং শেষ) বই কেনা। শেষেরটা বই না -- পেপার টেকনোলজি সহ কিন্ডেল: সেখানে চাঁদের পাহাড় (সিনেমা হয়েছে) ডাউনলোড এবং কনভার্ট করা।
৪। কনস্ট্রাকশন করতে গিয়ে রাস্তার অর্ধেকই দখলে। আশা করি তাদের যথাযথ অনুমতি নেয়া আছে। ছবিটা বনানি পোস্টঅফিসের পাশের লোকেশনের। ছবির উপরে (একটু বামের দিকে) ওখানকার স্টার-কাবাবের অংশ বিশেষ দেখা যাচ্ছে।
৫। জঙ্গলে মঙ্গল -- বাসার গলির মাথায়। দেখলেই যেতে ইচ্ছা করে -- একদিন হয়তো গিয়ে হাজির হব।
৬। মেঘনা ব্রীজের উপর, বাসের জানালা থেকে ভাটির দিকে ক্লিক। ২৪-মার্চ-২০১৫ এই যাত্রায় গরমে সিদ্ধ ও অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম।
৭। এর আগে এটার থ্রি-ডি ইমেজ পোস্ট করেছিলাম (প্ল্যানিং ধাপে)। এবার আসল জিনিষের পালা ... প্রায় কমপ্লিট: ২৪-মার্চ-২০১৫ টেস্ট রান শুরু করলাম। জায়গার নাম: লাকসাম --> মনোহরগঞ্জ --> বচইড়। গ্রামের পাইপ লাইন।
৮। একই জিনিষ। টাওয়ারের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাটায় উঠে এদিকে নেয়া। আগের ছবিটা ডানের ঐ পুকুরের ভেতরে নেমে নেয়া। গাছপালার পাতা থেকে রক্ষা করতে এই ইউনিটগুলোর উপরে ঢাকনা দেয়া হয়েছে।
৯। এটার উপরে উঠে ঢাকনা সরিয়ে একটু উঁকি দিয়ে দেখলাম। এটার নাম টিউব-সেটলার।
১০। এটা আরেকটা। টেস্ট রান পরেরদিন শুরু করার কথা। জায়গা: লাকশাম --> মনোহরগঞ্জ --> মির্জাপুর
১১। অফিসের ছাদের রেনোভেশন চলছে। শেষ হলে আরও সুন্দর হবে, কারণ লেকের ভিউটা ভালভাবে দেখা যাওয়ার জন্য ক্যান্টিনের কিচেন সরিয়ে ফেলা হয়েছে + আরও কিছু মেজর কাজ করা হয়েছে।
১২। এই ধরণের পাইপ ফিটিং আগে সামনাসামনি দেখিনি। তাই ফটুক তুলে রাখলাম। এগুলোর দাম লোহার পাইপ ফিটিংয়ের চেয়ে বেশি।
সবগুলো ছবিই মোবাইলের গরীব ক্যামেরায় তোলা। আজেবাজে (!) ছবি ধৈর্য ধরে দেখার জন্য আগাম ধন্যবাদ।
২। ঐ একই জায়গা থেকে ইপিজেডের দিকে শট। আমাদের বাহন জলপাই বাসটাও দেখি ছবিতে আছে।
৩। অনলাইনে রকমারী ডট কম থেকে প্রথম (এবং শেষ) বই কেনা। শেষেরটা বই না -- পেপার টেকনোলজি সহ কিন্ডেল: সেখানে চাঁদের পাহাড় (সিনেমা হয়েছে) ডাউনলোড এবং কনভার্ট করা।
৪। কনস্ট্রাকশন করতে গিয়ে রাস্তার অর্ধেকই দখলে। আশা করি তাদের যথাযথ অনুমতি নেয়া আছে। ছবিটা বনানি পোস্টঅফিসের পাশের লোকেশনের। ছবির উপরে (একটু বামের দিকে) ওখানকার স্টার-কাবাবের অংশ বিশেষ দেখা যাচ্ছে।
৫। জঙ্গলে মঙ্গল -- বাসার গলির মাথায়। দেখলেই যেতে ইচ্ছা করে -- একদিন হয়তো গিয়ে হাজির হব।
৬। মেঘনা ব্রীজের উপর, বাসের জানালা থেকে ভাটির দিকে ক্লিক। ২৪-মার্চ-২০১৫ এই যাত্রায় গরমে সিদ্ধ ও অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম।
৭। এর আগে এটার থ্রি-ডি ইমেজ পোস্ট করেছিলাম (প্ল্যানিং ধাপে)। এবার আসল জিনিষের পালা ... প্রায় কমপ্লিট: ২৪-মার্চ-২০১৫ টেস্ট রান শুরু করলাম। জায়গার নাম: লাকসাম --> মনোহরগঞ্জ --> বচইড়। গ্রামের পাইপ লাইন।
৮। একই জিনিষ। টাওয়ারের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাটায় উঠে এদিকে নেয়া। আগের ছবিটা ডানের ঐ পুকুরের ভেতরে নেমে নেয়া। গাছপালার পাতা থেকে রক্ষা করতে এই ইউনিটগুলোর উপরে ঢাকনা দেয়া হয়েছে।
৯। এটার উপরে উঠে ঢাকনা সরিয়ে একটু উঁকি দিয়ে দেখলাম। এটার নাম টিউব-সেটলার।
১০। এটা আরেকটা। টেস্ট রান পরেরদিন শুরু করার কথা। জায়গা: লাকশাম --> মনোহরগঞ্জ --> মির্জাপুর
১১। অফিসের ছাদের রেনোভেশন চলছে। শেষ হলে আরও সুন্দর হবে, কারণ লেকের ভিউটা ভালভাবে দেখা যাওয়ার জন্য ক্যান্টিনের কিচেন সরিয়ে ফেলা হয়েছে + আরও কিছু মেজর কাজ করা হয়েছে।
১২। এই ধরণের পাইপ ফিটিং আগে সামনাসামনি দেখিনি। তাই ফটুক তুলে রাখলাম। এগুলোর দাম লোহার পাইপ ফিটিংয়ের চেয়ে বেশি।
সবগুলো ছবিই মোবাইলের গরীব ক্যামেরায় তোলা। আজেবাজে (!) ছবি ধৈর্য ধরে দেখার জন্য আগাম ধন্যবাদ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন